যে টুইটগুলি হিরোসাকিতে 3টি বিভাগে 19টি বিল্ডিং পরিচয় করিয়ে দেয় তা বর্তমানে ইন্টারনেটে মনোযোগ আকর্ষণ করছে৷

বিষয় হল 14 ফেব্রুয়ারি টুইটার অ্যাকাউন্ট উরু ফুজিসাওয়া পোস্ট করা টুইট। "বিল্ডিং প্রেমীদের জন্য! আমি আমার সমস্ত শক্তি দিয়ে হিরোসাকিকে ঠেলে দিতে চাই! আমি একটি স্থাপত্য মানচিত্র তৈরি করেছি!" এবং "ইডোর আগে বিল্ডিং" "আধুনিক স্থাপত্য" "কুনিও মায়েকাওয়া স্থাপত্য" হিরোসাকি ভবনের অবস্থান সহ একটি মানচিত্র পোস্ট করেছি। 900 টিরও বেশি রিটুইট এবং 2500 টিরও বেশি লাইক পাওয়া গেছে।

মিঃ ফুজিসাওয়া, যিনি টোকিওতে থাকেন, তিনি একজন বিল্ডিং উত্সাহী যিনি সারা দেশে আধুনিক স্থাপত্যের চারপাশে দেখেন। বলা হয় যে তিনি 2007 সালে প্রথম হিরোসাকি পরিদর্শন করেন (Heisei 19)। ভ্রমণের উদ্দেশ্য ছিল হিরোসাকি দুর্গ দেখা, কিন্তু তিনি প্রাক্তন হিরোসাকি সিটি লাইব্রেরির (শিমোশিরোগানেচো, হিরোসাকি সিটি) চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং আধুনিক স্থাপত্যের আকর্ষণে জেগে উঠেছিলেন। মিঃ ফুজিসাওয়া এখনও টুইটার আইকন হিসাবে প্রাক্তন হিরোসাকি সিটি লাইব্রেরির বাইরের ছবি ব্যবহার করেন।

মিঃ ফুজিসাওয়ার মতে, বিল্ডিং ক্লাসিফিকেশন টুইটটি হিরোসাকি যেতে চায় এমন এক বন্ধুর জন্য সংকলিত হয়েছিল। "করোনা বিপর্যয়ের মধ্যে আমি শেষবার হিরোসাকিতে গিয়েছিলাম তিন বছর আগে। হিরোসাকি আপেল, দুর্গ এবং চেরি ফুলের জন্য বিখ্যাত, তবে প্রায় কোনও যুদ্ধ বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ নেই, এবং বিভিন্ন যুগের অনেক ভবন শহরগুলিতে পড়ে আছে। দেশ। কিন্তু এটা বিরল। এটা হতে পারে যে পুরোনো জিনিসের প্রয়োজন নেই এবং সেগুলি এখানেই পাওয়া যাবে সেই চেতনা শিকড় ধরেছে, "ফুজিসাওয়া বলেন।

হিরোসাকির বাসিন্দারা, হিরোসাকির লোকেরা এবং যারা পরিদর্শন করেছেন তারা টুইটটিতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এবং হিরোসাকির সমসাময়িক শিল্পী মিচি নারাও রিটুইট করেছেন।

মিঃ ফুজিসাওয়া বলেছেন, "আমি আনন্দিত যে অনেক লোক হিরোসাকির আকর্ষণ অনুভব করতে পারে কারণ পরের বার যখন আমি যাই তখন রেফারেন্স হিসাবে বিল্ডিংগুলি পরিদর্শন করতে চান এমন মন্তব্য রয়েছে৷ এটি প্রথমবারের মতো আমি একটি মানচিত্র একত্রিত করেছি৷ বিল্ডিংগুলি আমি পরিচয় করিয়ে দিতে পারিনি৷ এখনও হিরোসাকিতে আছে, তবে আমি এইবার এটি অন্য শহরে তৈরি করতে চাই।"